5 ESSENTIAL ELEMENTS FOR প্রতিলিপি প্রেমের গল্প

5 Essential Elements For প্রতিলিপি প্রেমের গল্প

5 Essential Elements For প্রতিলিপি প্রেমের গল্প

Blog Article

কেউ কি তোমাকে কিছু বলেছে! কি হলো বাবা জবাব দেও। (দিশার আম্মু)

সি নিয়ে দিশা যে কলেজে পড়ে সেই কলেজে ভর্তি হয়। এবং দিশাকে ফলো করতে থাকে।

সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে আমরা বেস্ট ফ্রেন্ড হই। এরপর কিজানি আমার অজান্তেই কখন যে, আমার মনের দরজায় প্রেম এসে কড়া নাড়ছিল  কিছুই বুঝি নি, মনের দরজা খুলে দেখি, প্রেম ইতিমধ্যে আমার মনের ঘরে প্রবেশ করে ফেলেছে।

আরে ‘তুমি আবারও কাঁদছোকেনো । তোমাকে বললাম না কান্না থামাতে। তা না করে আরো বেশি কান্না শুরু করে দিলে।

কিন্তু দেখা আর হল কই ‘সখীর সনে’ স্কুল গিয়ে শুনি, ছুটি বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে, নিরাশ হয়ে বাড়ি ফিরেছিলাম, সকালে সমীরের সাথে দেখা হবে, ভেবে যতটা আনন্দ হচ্ছিল, এবার ঠিক ততটাই নিরাশ হয়ে গেছি।

আপন আমার কে? আমার আপন কে

“স্কুল লাইফের প্রথম দিন থেকেই স্কুলের শেষ দিনের কাউন্টডাউন শুরু হয়।”

গৌরব মামের প্রতিটা বলা না বলা, সব কথার মানে অদ্ভুত ভাবেই যেন বুঝে যায়। তাই মাম এর এই হাসিটা মানে বুঝতে পেরে জিজ্ঞাসা করলো “বলছি….

মামের ক্লান্ত চিন্তিত মুখটায় ফুটে উঠল একটা কোমল হাসি। মৃদু স্বরে জবাব দিল “তোমার কথা না শুনলে কার শুনব শুনি”?

কি’ হলো রক্তিম! তুমি কথা বলছো নাকেনো। আমাকে কি তুমি ক্ষমা করবে না বলো?

বাসস্ট্যান্ডে আমাদেরকে এগিয়ে দেওয়ার জন্য মেজ মামা,  ছোট মামা আর সে এসেছে। আমি বাসে উঠে জানালার পাশে একটা সিট পেয়ে বসে পড়লাম। বাইরে চোখ পরতেই তার সাথে চোখাচোখি  হয়ে গেল। মুখে তার বিষাদের ছায়া খেলা করছিল । অনেক না বলা কথা তার চোখের ভাষায় ফুটে উঠছিল। শুধু একটা হাত তুলে সে আমাকে বিদায় জানালো। তখনই গাড়িটা ছেড়ে দিল। সবকিছু পেছনে ফেলে দুরন্ত গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে গাড়ি। আমি সিটে হেলান দিয়ে চোখ বন্ধ করলাম। মনের এক নিভৃতে কোনে বেজে উঠলো…

এদিকে check here রক্তিম তো তখনও নির্বাক দর্শকদের মতো দারিয়ে গালে হাত দিয়ে দারিয়ে আছে। সে ভাবতেই পারছে না যে আসলে ওর সাথে কিছুক্ষণ আগে ঠিক কি ঘটলো।

খুনসুটির মাঝখানে প্রিয় মানুষের আভা খোঁজা, 

কখনো ভাবিনী যে, একজন সিনিয়রের সাথে আমার বন্ধুত্ব হয়ে যাবে। এরপর রাস্তায় অনেকবার দেখা হয়েছে। কথাও হয়েছে।

Report this page